এই বিদ্যালয়ের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হচ্ছে সুপরিকল্পিত পাঠ্যক্রম, সহ–পাঠ্যক্রম কর্মসূচির যথাযথ বাস্তবায়নের মাধ্যমে ছাত্রদের শারীরিক ও মানসিক গুণাবলীর সর্বোচ্চ উৎকর্ষ সাধন যাতে তারা সুনাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে পারে এবং ভবিষ্যতে দেশ ও জাতিকে উপযুক্ত নেতৃত্ব দিতে পারে। অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনে এ প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে অভিজ্ঞ, প্রশিক্ষিত ও নিবেদিত প্রাণ শিক্ষকমন্ডলী, অত্যাধুনিক পদার্থ, রসায়ন, জীববিজ্ঞান ল্যাব ও ব্যবহারিক ক্লাস এবং অত্যাধুনিকস্মার্ট ক্লাস রুম। । এ প্রতিষ্ঠানে রয়েছে আধুনিক তথ্য ও বইসমৃদ্ধ লাইব্রেরি; যেখানে পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি বিভিন্ন বই। প্রতিষ্ঠানটি সম্পূর্ণভাবে রাজনীতিমুক্ত এবং প্রকৃতিগতভাবে সাবলীল একটি অনাবাসিক প্রতিষ্ঠান।
১৯৯৫ সালে স্থাপিত হয় বেলায়েত হোসেন আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়। ১৯৯৮ সালের ২২শে সেপ্টেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রজ্ঞাপন জারি করে প্রতিষ্ঠানটির নামকরণ করা হয় বেলায়েত হোসেন আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়। এরপর …… সালের …. আগস্ট প্রজ্ঞাপনটি বাংলাদেশ গেজেটে প্রকাশিত হয়।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের অন্তর্গত উত্তরখান থানাধীন ৪৬ নং ওয়ার্ড এলাকায় সবুজ গাছপালা বেষ্টিত মনোরম পরিবেশে প্রায় সাড়ে (জমির পরিমান) জমির উপর এক গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের সাক্ষী হিসাবে বিদ্যালয়টি দাঁড়িয়ে আছে। বেলায়েত হোসেন আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সরাসরি তত্ত্বাবধানে পরিচালিত একটি স্বায়ত্তশাসিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি সম্পূর্ণভাবে রাজনীতিমুক্ত এবং প্রকৃতিগতভাবে একটি অনাবাসিক প্রতিষ্ঠান। ষষ্ঠ হতে দশম শ্রেণি পর্যন্ত শুধুমাত্র ছেলে এবং মেয়ে উভয়ে এ প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করতে পারে।